ব্লগে এসে অনেকের এই ভাব যেন ঢাকা শহর আইসসা আমার আশা পুরাইসে
,অথবা আমি উহাকে পাইলাম ইহাকে পাইলাম ।
কারণ টা কি ??

**আপনি ব্লগে আসেন হঠাৎ দেখলেন সবাই কওয়া শুরু করসে আগুন পোষ্ট আগুন পোষ্ট
,আপনি ভাবলেন হায় হায় পোষ্টে আবার আগুন লাগে কিভাবে !!! গিয়ে দেখেন যে না আসলেই একটা আগুন মার্কা পোষ্ট
এখন কার যারা ব্লগার বিশেষ করে ফেব্রুয়ারি এর পরে 
(মাইনাচ তুমি কুতায়)যারা এসেছেন তারা অনেকেই এখন আর সেই গুল্লি ডট কম এর সেই আগুন পোষ্ট বা পোষ্টে গুলাব এই টাইপ ইমো মিস করেন 
।
**একসময় তো কিছু পোষ্ট আছে যেগুলো তে মাইনাস এর বন্যা বয়ে যেত ,পোষ্ট দাতা নাকের পানি চোখের পানি এককরে নিজের কান্নায় পানির ডুব সাতার কেটে পাড়ি দিয়ে ওই পোষ্ট ড্রাফট করতো কিংবা হয়তো অনেকেই জীবনের তরে সামু ছেড়ে চলে যেতেন ,এরকম একটা পোষ্ট হল জলকনা আপুর পোষ্টইতিহাসের এক অমর সাক্ষী বেচারি ৫৯৬ না ৫৯৪ টা মাইনাস দেখেছিলাম এই পোষ্ট এ শেষ পর্যন্ত মাইনাস প্রথা চলে যাবার পর ও অনেককেই তার পোষ্ট এ উৎসাহী হয়ে মাইনাস দিতে দেখা গিয়েছে ,এই হল সামু

।আবার আপনি হয়তো একটা কালজয়ী পোষ্ট যেমন ব্লগার কালপুরুষ দার পোষ্ট কিংবা একটা সাইফাই পোষ্ট পড়ে এসে যেই অন্য কোথাও আসলেন ওমনি দেখলেন পুলিশ এর সাইরেন কিংবা পেউ পেউ
আওয়াজ এখন হয়তো ভাববেন হায় হায় এ কি হল পুলিশ এর আবার কি দরকার ।ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখবেন হয়তো কোনো বিখ্যাত ব্লগার মুখ ফসকে বা কীবোর্ড ফসকে (ইহা নিক জনিত জটিলতা বা লগ ইন )জটিলতাই হোক সেখানে বিপদে পড়েছেন তাই তার পালা কুকুর গুলো ঘেউ ঘেউ করে সেদিকে ছুটে যাচ্ছে তাকে বাচাতে 
।আর আমরা মানুষ মাত্রই জানি যে “কুকুর হইতে সাবধান”তাই সেই পোষ্ট এর ২০০ হাত দূরে থাকুন মজা নিতে চাইলে নিতেও পারেন এইটা অবশ্য না করে লাভ নেই বাংগালি না হে হে 

***আবার হঠাৎ দেখবেন একদিক থেকে ছাগল বা পাঠার গা নিসৃত বাজে গন্ধ ।আপনি যদি ভদ্র ঘরের মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে ওদিকেও যাবেন না কারন একদল মানুষ থাকে যারা ব্লগে সারাদিন থাকবেই রাজাকার দের সাফাই গাইতে তাই সেদিক থেকে আমার পরামর্শ ২০০ হাত দূরে থাকা। তবে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আপানার অবশ্যি দায়িত্ব থাকবে কিভাবে ছাগুকে নগদ গদাম দিতে হয় তাই পরে মাঠ ঠাণ্ডা হলে গেলেও চলবে।

****আবার আরেকদিক থেকে আসতে পারে কুই কুই কান্না

তাহলে বুঝতে হবে এটা কারো ক্ষমা প্রার্থনা মূলক পোষ্ট কারো সাথে ঘারতেরামি করতে গিয়ে নিজের খাদে নিজেই পড়েছে তাই এখন এই নামউল্লেখিত পোষ্ট দিয়েছে। আপনি পারলে একগাদা টিস্যু দিয়ে আসতে পারেন 


$$
এই গেল ব্লগ এর হালচাল বোঝা ,তবে একেকজন একেকভাবে বোঝেন কেউ ফান্দে বগা পড়ে কান্দে আবার কেউ ফান্দে পড়ার জন্যই আসেন কেউ আবার পোষ্ট দিয়ে সরাসরি তমুখ কে পাত্রি হিসেবে কামনা করে পোষ্ট দিয়ে বসেন


।তাই যেহেতু মাইনাস এর যুগ শেষ তাই এইটাইপ এর পোষ্ট দেবার পূর্বে পিঠে ছালা বেধে নেয়াই যুক্তি যুক্ত নাহলে এমন গদাম থুক্ু গদাম তো বুঝেন না পিটা /মাইর /গদাম খাবেন যে আর ওমুখো হবার কথা চিন্তাও করবেন না ।

***আবার ঘন্টায় ১৭ টা বা এরকম কপি পেস্টের চিন্তা করলে এখন ই বসে বসে মাছি মারেন

তাহলে এখন ব্লগার এর প্রশ্ন কি করে হব একজন হিট ব্লগার
সেইজন্যই তো হল এই পুরো টিউটরিয়াল

তরিকা নং এক উরফে চিপা গলি তরিকা>> সেইটা হল আপনাকে বেশি করে ১৮+ জোকস দিতে হবে ।
-এইটা করা কোন ব্যাপার না এখন ফেসবুকে বাংলা পেইজ এর কোন অভাব নেই বলা হয় এই দেশে যত না ফেসবুক একাউন্ট তার চেয়ে বেশি ফেইসবুক পেইজ সেগুলো থেকে গরম গরম ভাপ দেয়া জোকস এনে পোষ্ট করুন ,হয়ে যাবেন হিট …….

সেই সাথে এই টিপস এর জন্য আমাকে বারবিকিউ দিতে ভুলবেন না।
তরিকা নং ২>> কেন আমি ছাগু না আম্মো ছাগু হইবার বাই বা কেনো আমি র’ এর এজেন্ট না এই টাইপ চিক্কুর কান্দন মূলক পোষ্ট দেয়া যাইতে পারে এই পোষ্টেই ছাগু ফাইটার রা আপনাকে ছুপা ছাগু বা ছাগবান্দব হিসেবে মার্ক করবে তারপর ভবিষ্যত এ কোন পোষ্ট দিলেই আপনি হিট
আর গুগলি তরিকা কইলে অনেক ছেলিব্রেটি ব্লগার ই আর এই পোষ্ট এ আইবো না
তাই এইটা নিজ গুনে বুইঝা লন 



**আপনি ব্লগে আসেন হঠাৎ দেখলেন সবাই কওয়া শুরু করসে আগুন পোষ্ট আগুন পোষ্ট
**একসময় তো কিছু পোষ্ট আছে যেগুলো তে মাইনাস এর বন্যা বয়ে যেত ,পোষ্ট দাতা নাকের পানি চোখের পানি এককরে নিজের কান্নায় পানির ডুব সাতার কেটে পাড়ি দিয়ে ওই পোষ্ট ড্রাফট করতো কিংবা হয়তো অনেকেই জীবনের তরে সামু ছেড়ে চলে যেতেন ,এরকম একটা পোষ্ট হল জলকনা আপুর পোষ্টইতিহাসের এক অমর সাক্ষী বেচারি ৫৯৬ না ৫৯৪ টা মাইনাস দেখেছিলাম এই পোষ্ট এ শেষ পর্যন্ত মাইনাস প্রথা চলে যাবার পর ও অনেককেই তার পোষ্ট এ উৎসাহী হয়ে মাইনাস দিতে দেখা গিয়েছে ,এই হল সামু
***আবার হঠাৎ দেখবেন একদিক থেকে ছাগল বা পাঠার গা নিসৃত বাজে গন্ধ ।আপনি যদি ভদ্র ঘরের মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে ওদিকেও যাবেন না কারন একদল মানুষ থাকে যারা ব্লগে সারাদিন থাকবেই রাজাকার দের সাফাই গাইতে তাই সেদিক থেকে আমার পরামর্শ ২০০ হাত দূরে থাকা। তবে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আপানার অবশ্যি দায়িত্ব থাকবে কিভাবে ছাগুকে নগদ গদাম দিতে হয় তাই পরে মাঠ ঠাণ্ডা হলে গেলেও চলবে।
****আবার আরেকদিক থেকে আসতে পারে কুই কুই কান্না
$$
এই গেল ব্লগ এর হালচাল বোঝা ,তবে একেকজন একেকভাবে বোঝেন কেউ ফান্দে বগা পড়ে কান্দে আবার কেউ ফান্দে পড়ার জন্যই আসেন কেউ আবার পোষ্ট দিয়ে সরাসরি তমুখ কে পাত্রি হিসেবে কামনা করে পোষ্ট দিয়ে বসেন
***আবার ঘন্টায় ১৭ টা বা এরকম কপি পেস্টের চিন্তা করলে এখন ই বসে বসে মাছি মারেন
তাহলে এখন ব্লগার এর প্রশ্ন কি করে হব একজন হিট ব্লগার
সেইজন্যই তো হল এই পুরো টিউটরিয়াল
তরিকা নং এক উরফে চিপা গলি তরিকা>> সেইটা হল আপনাকে বেশি করে ১৮+ জোকস দিতে হবে ।
-এইটা করা কোন ব্যাপার না এখন ফেসবুকে বাংলা পেইজ এর কোন অভাব নেই বলা হয় এই দেশে যত না ফেসবুক একাউন্ট তার চেয়ে বেশি ফেইসবুক পেইজ সেগুলো থেকে গরম গরম ভাপ দেয়া জোকস এনে পোষ্ট করুন ,হয়ে যাবেন হিট …….
সেই সাথে এই টিপস এর জন্য আমাকে বারবিকিউ দিতে ভুলবেন না।
তরিকা নং ২>> কেন আমি ছাগু না আম্মো ছাগু হইবার বাই বা কেনো আমি র’ এর এজেন্ট না এই টাইপ চিক্কুর কান্দন মূলক পোষ্ট দেয়া যাইতে পারে এই পোষ্টেই ছাগু ফাইটার রা আপনাকে ছুপা ছাগু বা ছাগবান্দব হিসেবে মার্ক করবে তারপর ভবিষ্যত এ কোন পোষ্ট দিলেই আপনি হিট
আর গুগলি তরিকা কইলে অনেক ছেলিব্রেটি ব্লগার ই আর এই পোষ্ট এ আইবো না
7 মন্তব্য(গুলি):
valo legeche khub :D
ধন্যবাদ অরপি , শেয়ার করতে পারো লেখাটা ।
আহা! সোন্দর পুস্ট হইছে। সামুতে দিলে হিট আটকায় কেডায়
সব ই তেনার ইচ্ছা ,তিনি ছাড়া কিছুই সম্ভব না ,তাই না ,ধইন্না আপনারে ।
:)
হু আমি নতুন, এখনো সেইফ হইনি । আপনার টীউটোরিয়াল বুঝলাম না,
তবে গুগল তরিাকা মনে হল কিছুটা বুঝেছি, ছবি পোষ্ট অথবা পোষ্টে চবি যোগ করা, সেইফ না হয়ে কমেণ্টস করার চান্সটা মিস করলাম না আর কি?
কবে নিক খুলেছিলেন ?
সেফ হননি যে !
আর টিউটোরিয়াল টা যদি আপনি ব্লগে নিয়মিত ভিজিট করেন তাহলেই বুঝবেন , নিয়মিত না থাকলে বুঝবেন না ।
গুগলি তরিকা সবাই বুঝে ফেলে কেন :(
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন